শিশু যৌন নির্যাতনের ফলাফল

শিশু যৌন নির্যাতন এক ধরণের অপব্যবহার যা নাবালিকাদের মধ্যে ঘটে। এই ধরণের আচরণ উত্পাদন করে সন্তানের ক্ষতি, শারীরিক এবং মানসিক উভয়ই। শিশুরা গঠন করছে এবং এই জাতীয় আচরণ আজীবন ট্রমা জেনারেট করে। একজন নাবালকের মধ্যে যৌন প্রকৃতির অবমাননাকর আচরণ কোনও প্রাপ্তবয়স্ক বা অন্য কোনও নাবালিকাই চালিয়ে যেতে পারে। তারা পারে অপরাধীর ব্যক্তিগত উপভোগের জন্য শারীরিক যোগাযোগ বা অনুশীলন অন্তর্ভুক্ত করুন.

যৌন নিপীড়িত লোকদের ক্ষেত্রে মেয়েদের ক্ষেত্রে এই হার বেশি। শিশুরা প্রায়শই এই অভিনয় এবং এর গুরুত্ব সম্পর্কে অজানা থাকে। দ্য তাদের মধ্যে উত্পাদিত sequelae স্বল্প এবং দীর্ঘমেয়াদী পর্যবেক্ষণ করা যেতে পারে। নাবালকের মধ্যে এই ধরণের আঘাত এড়াতে আমাদের অবশ্যই পর্যবেক্ষণ এবং চেষ্টা করা উচিত।

স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদী পরিণতি

স্বল্প মেয়াদ, প্রায় 80% শিশু মানসিক এবং মানসিক পরিণতি ভোগ করেযেমন উদ্বেগ, প্রত্যাহার, বা কম low আত্মসম্মান, এবং এত ছোট হওয়া এবং পরিস্থিতি মোকাবিলার কোনও সরঞ্জাম না থাকায় তারা অস্বীকারের প্রবণতা দেখায়। এর পরিণতি স্কুল ব্যর্থতা এবং সামাজিক সম্পর্ক স্থাপনে অসুবিধাতে প্রমাণিত হতে পারে। সামাজিক দক্ষতা অর্জনের ঘাটতি সাধারণ। শারীরিক স্তরে, বাচ্চারা তাদের প্রায়শই দুঃস্বপ্ন হয় এবং টয়লেট প্রশিক্ষণ হারিয়ে যায় অথবা অযৌক্তিক খাদ্যাভাস দেখান।

30% ভুক্তভোগী সাধারণত দীর্ঘমেয়াদে আক্রান্ত হন। যৌন পরিচয় সমস্যা, যৌন কর্মহীনতা, অতিরিক্ত যৌন আচরণ, হতাশা এবং পরবর্তী আঘাতজনিত চাপ প্রায়ই ঘটে। মেয়েদের কৈশোরে পৌঁছে এগুলি সাধারণত উদ্বেগজনক এবং স্ব-ধ্বংসাত্মক প্রতিক্রিয়ার ফলে আসে এবং ছেলেদের মধ্যে, হিংসাত্মক কাজ।

সময়ের সাথে সাথে, যারা যৌন নিগ্রহের শিকার হয়েছেন তারা দীর্ঘস্থায়ী ব্যথা বা মনস্তাত্ত্বিক ব্যাধি, পরিচয় ব্যাধি এবং তাদের অনুভূতি প্রকাশে অসুবিধাতে তাদের সমস্যাগুলি প্রকাশ করতে পারেন। এমন কি যখন তারা যৌবনে পৌঁছে যায় তখন বন্ধুত্বের বিষয়টি যখন আসে, তখন তাদের বাচ্চাদের সাথে স্নেহ এবং সংযুক্তি তৈরি হয়।, বেশ্যাবৃত্তি বা ধর্ষণের বৃহত্তর সম্ভাবনা এবং যৌন মিলনের সময় সন্তুষ্টি বা প্রত্যাখার অভাব।

অন্যান্য ক্ষেত্রে, যদি খুব কঠোর অনুপ্রবেশ না ঘটে থাকে, যদি শিকারের অন্যান্য অতিরিক্ত সমস্যা না হয় তবে প্রভাবটি সাধারণত ক্ষতিকারক নয়। সময়ের সাথে সাথে ঘটনাগুলি অব্যাহত থাকলে, সহিংসতা ঘটে, আক্রমণকারী যদি পরিবারের কোনও সদস্য বা পরিবারের বন্ধু হয়, বা অপব্যবহারের ফলে নেতিবাচক ঘটনা ঘটে থাকে, যেমন সহায়তার অভাব দেখা যায় তখন এর সমাধান করা আরও কী কঠিন? , পরিবারের নিউক্লিয়াসে ক্ষতি…।

বছরের পর বছর ধরে, ছোটদের জীবনে, বাড়ি ত্যাগ, অ্যালকোহল এবং অন্যান্য পদার্থের অপব্যবহার, যৌন প্রতিশ্রুতি, বিচ্ছিন্নতাজনিত ব্যাধি এবং আরও গুরুতর বিষণ্নতা, স্ব-ক্ষতিকারক আচরণ এবং অবশেষে আত্মহত্যা.

যে ব্যক্তিটি ভোগেন তিনি হলেন শিশু, কৈশোরে এবং বড় হওয়ার পরে মানুষ। ভুক্তভোগী হলেন সেই ব্যক্তি যাকে নির্যাতন করা হয়েছে এবং ক্ষত শারীরিক এবং মানসিকভাবে। সমাজ অবশ্যই এই লোকদের এবং অবশ্যই, এই শিকারীদের সামনে প্রতিরক্ষামহীন নাবালিকাদের সুরক্ষা নিশ্চিত করুন.

অনেক ক্ষেত্রে, যখন ভুক্তভোগী বা নাবালিকাদের বাবা-মা রিপোর্ট করার সাহস করেন, তখন অপরাধ নির্ধারিত হয়, এমন কিছু যা অবশ্যই পরিবর্তন করতে হবে। বাচ্চা পেশাদার সাহায্যে এবং তার পরিবেশ থেকে সমস্যাটি এড়াতে পারে এবং তার মুখোমুখি হতে পারে, তবে আপনার অস্তিত্ব এবং আত্মবিশ্বাস ফিরে পেতে আপনার একা অনুভব করার দরকার নেই.